Search This Blog

Saturday, 13 April 2019

সোনার বাংলা একজোট, বিজেপির সব ভোট


সোনার বাংলা একজোট, বিজেপির সব ভোট

পশ্চিম বঙ্গে এবার নির্বাচনে বিজেপি অনেক এগিয়ে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতীয় জনতা পার্টি  ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্য্যন্ত কেন্দ্রে যা কাজ করেছে সেটা দেখে বাংলার লোকে অভিভূত। অন্যদিকে মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে তৃণমূল কংগ্রেসের দৌরাত্ম। এক সময়ে শিল্পে সমৃদ্ধ বাংলার গৌরব নষ্ট হয়েছে। পশ্চিম বাং এখন পরিবর্তনের দ্বারে দাঁড়িয়ে। নরেন্দ্র মোদির বিজয় রথ গোটা ভারতবর্ষ যা করেছে, বাংলা ও তার ব্যতিক্রম হবে না. 

নরেন্দ্র মোদী শপথ গ্রহণ 

নরেন্দ্র মোদী 
নরেন্দ্র মোদী আর বিজেপি কে রুখতে হিংসার সাহায্য ও নেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় রুকে দেওয়া হয়েছে বিজেপির সভা আর মিছিল। কিন্তু এইভাবে কোনো গণতন্ত্রে কাউকে রুখে দেওয়া যায় না. আর বাংলার মানুষ তো রাজনৈতিক ভাবে অনেক সচেতন। রাজ্য সরকারের সাহায্যে  মমতা দিদি যত অত্যাচার, হিংসা এবং সংভিধান  বিরোধী কাজ করছেন, বাংলার মানুষ ততই তার বিরোধী হয়ে উঠছে। 

আমরা জানি যে এই অসঙ্গত ব্যবহারের জন্য মমতা দিদির এক সময়ের সব থেকে ঘনিষ্ঠ সহযোগী মুকুল রায় তাকে ছেড়ে বিজেপির সদস্যতা গ্রহণ করেছেন। তৃণমূল কংগ্রেসের সংগঠন কে দাঁড় কারাতে তার ভূমিকা থেকে কেউ অপরিচিত নয়. তৃণমূলের লোকসভা সদস্য হাজরা আর বিধানসভা সদস্য অর্জুন সিংহ ও পার্টি ছেড়ে বিজেপির সদস্যতা গ্রহণ করেছেন। ভারতীয় জনতা পার্টির ভোট আর সমর্থন নিরন্তর বাড়ছে। 

পশ্চিম বাংলার প্রতিবেশী বিহার, ঝাড়খন্ড, আসাম, ত্রিপুরা সব রাজ্যে ই বিজেপির শাসন। উডিশা ও সেই পাথেয় এগিয়ে চলেছে। পশ্চিম বঙ্গে দিলীপ ঘোষের নেতৃত্বে হুঙ্কার বাড়ছে স্থানীয় বিজেপি। অমিত শাহ আর নরেন্দ্র মোদির সভায় এতো ভীড় হয় যে পা রাখবার জায়গা নেই.

আর ও পড়তে নীচের লিংকে ক্লিক করুন

নরেন্দ্র মোদী, বিজেপি এবং পশ্চিম বঙ্গে নির্বাচন


CBI কে রুখতে রাজ্য সরকার যে পদক্ষেপ নিলো, তার জন্য সুপ্রিম কোর্টে মমতা দিদির যে হেনস্থা হয় সেটা ভুলে আবার দমদম বিমান পত্তনে কাস্টম অধিকারিদের সঙ্গে কলকাতা পুলিশ যে দুর্ব্যবহার করলো সেটা কার ইশারায় আর কাকে বাঁচাতে সেটা বাংলার বুদ্ধিমান মানুষ  ভালোভাবেই জানে। এই ঘটনার উপরে সুপ্রিম কোর্ট কে করতে হলো  কড়া টিপ্পুনি। 

সীমানা জুড়ে বেআইনি ভাবে প্রবেশ করছে বাংলাদেশী, আর তাদের কে প্রশ্রয় দিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস আর মমতা দিদি। অন্যদিকে নরেন্দ্র মোদী শপথ গ্রহণ করেছেন তাদের কে ভারত থেকে যেতেই হবে. 

সবাই ভালোভাবেই জানে যে নরেন্দ্র মোদী ই আবার নির্বাচিত হবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সমগ্র ভাড়াটে তাকে নিয়ে ই আলোড়ন। তিনি ই সবচেয়ে লোকপ্রিয়। এই লোকসভায় বিজেপির সিট্ ৩০০র কম হবে না, এই সংখ্যায় বাংলার অবদান কত হবে তার উপরে নির্ভর করবে বাংলার উন্নতি। আমাদের অনুমান বিজেপির সিট্ ২২ থেকে কম হবে না, অর্থাৎ পশ্চিম বঙ্গের ৪২ টা সিটের মধ্যে বিজেপির সংখ্যা গরিষ্ঠতা থাকবেই। 

এই নির্বাচন থেকে বাংলার উন্নতির সূচনা হবে. নরেন্দ্র মোদী কে ভোট দিয়ে বঙ্গবাসীরা দেখিয়ে দেবেন যে পরিবর্তনের ধারা কি ভাবে বয়. 

আসুন আর বিজেপি কে ভোট দেন, নরেন্দ্র মোদী কে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে আপনার যোগদান অনিবার্য।